ইসলামিক স্ট্যাটাস, ধর্মীয় ভাবনার প্রকাশ, আধ্যাত্মিকতার স্পর্শে জীবনের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করার এক মাধ্যম। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের এই ছোট্ট বার্তাগুলো কেবলমাত্র ধর্মীয় শিক্ষার প্রচারই করে না, বরং জীবনের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে দিক নির্দেশনাও প্রদান করে। আপনাদের জন্য এই পোস্টটিতে কিছু ইসলামিক স্ট্যাটাস (Islamic status, caption), ক্যাপশন, উক্তি ও ছবিগুলো তুলে ধরা হলো।
ইসলামিক স্ট্যাটাস (Islamic Status Bangla)
১. আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো উপাস্য নেই, মুহাম্মাদ (সাঃ) আল্লাহর রাসূল। – (সূরা আল-ইমরান, আয়াত: ১৮)
২. তোমরা আল্লাহর রজ্জুকে সবলভাবে ধারণ কর, বিচ্ছিন্ন হয়ো না। – (সূরা আলে ইমরান, আয়াত: ১০৩)
৩. যারা সৎকর্ম করে, তাদের জন্য আছে উত্তম প্রতিদান এবং আরও বেশি। – (সূরা আল-কাহফ, আয়াত: ১১০)
৪. ধৈর্য ধর, নিশ্চয়ই আল্লাহর ওয়াদা সত্য এবং তুমি কখনোই ধৈর্যের পরিপূর্ণ পরিমাণ জানতে পারবে না। – (সূরা আহক্বাফ, আয়াত: ২৩)
৫. তোমরা যদি কৃতজ্ঞ হও, তবে অবশ্যই আমি তোমাদের আরও বেশি দান করব। – (সূরা ইবরাহিম, আয়াত: ৭)
৬. পৃথিবীর জীবন ক্ষণস্থায়ী, আর পরকালই হচ্ছে চিরস্থায়ী বাসস্থান। – (সূরা আল-হাদিদ, আয়াত: ২০)
৭. যারা দান করে, তাদের জন্য আছে আল্লাহর কাছে উত্তম প্রতিদান এবং তাদের জন্য আছে বহুগুণ বৃদ্ধি। – (সূরা আল-বাক্বারাহ, আয়াত: ২৬১)
৮. যারা অন্যায়ভাবে মানুষকে হত্যা করে, তাদেরকে এমন মনে হবে যেন তারা সকল মানুষকে হত্যা করেছে। – (সূরা আল-মায়িদাহ, আয়াত: ৩২)
৯. তোমরা যদি আল্লাহর সাহায্য কর, তাহলে আল্লাহ তোমাদের সাহায্য করবেন। – (সূরা আনফাল, আয়াত: ১৭)
১০. যারা আল্লাহকে ভয় করে, তাদের জন্য কঠিন পরিস্থিতির সাথে সাথে সহজতাও থাকে। – (সূরা আল-ফুরকান, আয়াত: ৭৪)
১১. যারা আল্লাহর উপর বিশ্বাস করে এবং নেক কাজ করে, তাদের জন্য জান্নাতের বাগান আছে, যার নিচ দিয়ে নদী প্রবাহিত। – (সূরা আল-বাক্বারাহ, আয়াত: ২৫)
১২. যারা আল্লাহর আদেশ পালন করে এবং তার রাসূলের অনুসরণ করে, তারা তাদের সাথে থাকবে যাদের প্রতি আল্লাহ অনুগ্রহ করেছেন, যেমন নবী, সিদ্দিক, শহীদ এবং নেককার। – (সূরা আন-নিসা, আয়াত: ৬৯)
১৩. যারা ক্ষমা করে এবং অন্যদের সাথে ভালো ব্যবহার করে, তাদের জন্য আল্লাহর কাছে বড় পুরস্কার আছে। – (সূরা আশ-শুরা, আয়াত: ৪৩)
১৪. যারা আল্লাহকে স্মরণ করে, দাঁড়িয়ে, বসে এবং শুয়ে, এবং আকাশ ও পৃথিবীর সৃষ্টি নিয়ে চিন্তা করে, তারা বলে, “হে আমাদের রব! আপনি এগুলো عبثে সৃষ্টি করেননি।” – (সূরা আলে ইমরান, আয়াত: ১৯১)
১৫. যারা আল্লাহর আদেশ পালন করে এবং তার রাসূলের অনুসরণ করে, তারা তাদের সাথে থাকবে যাদের প্রতি আল্লাহ অনুগ্রহ করেছেন, যেমন নবী, সিদ্দিক, শহীদ এবং নেককার। – (সূরা আন-নিসা, আয়াত: ৬৯)
১৬. “যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে, সে যেন তার প্রতিবেশীকে সেইভাবে সম্মান করে যেমন সে নিজেকে সম্মান করে।” (সহীহ মুসলিম)
১৭. “আল্লাহর রহমত ছাড়া আমরা কিছুই করতে পারিনা।”
১৮. ধৈর্য্য হলো ঈমানের অর্ধেক।”
১৯. যারা আল্লাহর উপর ভরসা করে, তার জন্য আল্লাহ যথেষ্ট। – (সূরা আত-তালাক, আয়াত: ৩)
২০. যারা ধৈর্য ধরে এবং ক্ষমা করে, তাদের জন্য তা অধ্যবসায়ের বড় ব্যাপার। – (সূরা আশ-শুরা, আয়াত: ৪৩)
২১. যারা সৎকর্ম করে, তাদের জন্য আল্লাহর কাছে আছে সুন্দর প্রতিদান এবং আরও বেশি। – (সূরা আল-কাহফ, আয়াত: ১১০)
২২. যারা অন্যায় করে, তাদের জন্য আছে সমতুল্য শাস্তি এবং তাদের উপর আল্লাহর রহমত থেকে বঞ্চিত হবে। – (সূরা আশ-শুরা, আয়াত: ৪০)
২৩. যারা আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করে, তাদেরকে আল্লাহ ক্ষমা করে দেন এবং তাদের পাপগুলো মুছে দেন। – (সূরা মুহাম্মাদ, আয়াত: ২)
২৪. যারা আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করে, তাদেরকে আল্লাহ জান্নাতের সুসংবাদ দেন। – (সূরা আনফাল, আয়াত: ৭৪)
২৫. যারা আল্লাহর উপর ভরসা করে এবং নেক কাজ করে, তাদের জন্য আল্লাহ জান্নাতের সুসংবাদ দেন। – (সূরা আলে ইমরান, আয়াত: ১৩৬)
২৬. যারা আল্লাহর উপর ভরসা করে এবং নেক কাজ করে, তাদের জন্য আল্লাহ্র কাছে আছে উত্তম প্রতিদান। – (সূরা আল-ফুরকান, আয়াত: ৭৪)
২৭. যারা আল্লাহর উপর ভরসা করে এবং নেক কাজ করে, তাদের জন্য আল্লাহ্র কাছে আছে অফুরন্ত রহমত। – (সূরা আন-নিসা, আয়াত: ১২৮)
২৮. যারা আল্লাহর উপর ভরসা করে এবং নেক কাজ করে, তাদের জন্য আল্লাহ্র কাছে আছে জান্নাতের বাগান, যার নিচ দিয়ে নদী প্রবাহিত। – (সূরা আল-বাক্বারাহ, আয়াত: ২৫)
২৯. যারা আল্লাহর উপর ভরসা করে এবং নেক কাজ করে, তাদের জন্য আল্লাহ্র কাছে আছে উচ্চতম স্থান। – (সূরা আত-তালাক, আয়াত: ৩)
৩০. যারা আল্লাহর উপর ভরসা করে এবং নেক কাজ করে, তাদের জন্য আল্লাহ্র কাছে আছে সফলতা। – (সূরা আল-হাদিদ, আয়াত: ২১)
৩১. যারা আল্লাহর উপর ভরসা করে এবং নেক কাজ করে, তাদের জন্য আল্লাহ্র কাছে আছে আলোর পথ। – (সূরা আন-নূর, আয়াত: ৩৫)
৩২. যারা আল্লাহর উপর ভরসা করে এবং নেক কাজ করে, তাদের জন্য আল্লাহ্র কাছে আছে জ্ঞানের আলো। – (সূরা আয-যুমার, আয়াত: ২২)
৩৩. যারা আল্লাহর উপর ভরসা করে এবং নেক কাজ করে, তাদের জন্য আল্লাহ্র কাছে আছে সত্যের পথ। – (সূরা আল-ফাতিহা, আয়াত: ৬)
৩৪. যারা আল্লাহর উপর ভরসা করে এবং নেক কাজ করে, তাদের জন্য আল্লাহ্র কাছে আছে শান্তি ও নিরাপত্তা। – (সূরা আল-ফুরকান, আয়াত: ৭৪)
৩৫. যারা আল্লাহর উপর ভরসা করে এবং নেক কাজ করে, তাদের জন্য আল্লাহ্র কাছে আছে সম্মান ও মর্যাদা। – (সূরা আল-মু’মিন, আয়াত: ৭)
৩৬. যারা আল্লাহর উপর ভরসা করে এবং নেক কাজ করে, তাদের জন্য আল্লাহ্র কাছে আছে বরকত ও সমৃদ্ধি। – (সূরা আস-সাবা’, আয়াত: ৩৮)
৩৭. যারা আল্লাহর উপর ভরসা করে এবং নেক কাজ করে, তাদের জন্য আল্লাহ্র কাছে আছে জীবনের সফলতা ও পরকালের মুক্তি। – (সূরা আল-হাদিদ, আয়াত: ২১)
৩৮. যারা আল্লাহর উপর ভরসা করে এবং নেক কাজ করে, তাদের জন্য আল্লাহ্র কাছে আছে সবচেয়ে বড় পুরস্কার। – (সূরা আত-তাওবা, আয়াত: ১১১)
৩৯. যারা আল্লাহর উপর ভরসা করে এবং নেক কাজ করে, তাদের জন্য আল্লাহ্র কাছে আছে সবচেয়ে উত্তম প্রতিদান। – (সূরা আল-ফুরকান, আয়াত: ৭৪)
৪০. যারা আল্লাহর উপর ভরসা করে এবং নেক কাজ করে, তাদের জন্য আল্লাহ্র কাছে আছে জান্নাতুল ফিরদাউস। – (সূরা আত-তাওবা, আয়াত: ৭২)
আরো কিছু ইসলামিক উক্তি দেখুন: দুনিয়া নিয়ে ইসলামিক উক্তি ও ছবি
৪১. যারা আল্লাহর উপর ভরসা করে এবং নেক কাজ করে, তাদের জন্য আল্লাহ্র কাছে আছে আল্লাহর সান্নিধ্য। – (সূরা আন-নিসা, আয়াত: ১২৮)
৪২. যারা আল্লাহর উপর ভরসা করে এবং নেক কাজ করে, তাদের জন্য আল্লাহ্র কাছে আছে আল্লাহর ভালোবাসা। – (সূরা আলে ইমরান, আয়াত: ১৫)
৪৩. যারা আল্লাহর উপর ভরসা করে এবং নেক কাজ করে, তাদের জন্য আল্লাহ্র কাছে আছে আল্লাহর রহমত। – (সূরা আল-ফুরকান, আয়াত: ৭৪)
৪৪. যারা আল্লাহর উপর ভরসা করে এবং নেক কাজ করে, তাদের জন্য আল্লাহ্র কাছে আছে আল্লাহর ক্ষমা। – (সূরা আয-যুমার, আয়াত: ৫৩)
৪৫. যারা আল্লাহর উপর ভরসা করে এবং নেক কাজ করে, তাদের জন্য আল্লাহ্র কাছে আছে আল্লাহর সাহায্য। – (সূরা আনফাল, আয়াত: ১৭)
৪৬. যারা আল্লাহর উপর ভরসা করে এবং নেক কাজ করে, তাদের জন্য আল্লাহ্র কাছে আছে আল্লাহর রহমত ও বরকত। – (সূরা আল-হুদ, আয়াত: ১১)
৪৭. যারা আল্লাহর উপর ভরসা করে এবং নেক কাজ করে, তাদের জন্য আল্লাহ্র কাছে আছে আল্লাহর জ্ঞান ও হিকমত। – (সূরা আল-বাক্বারাহ, আয়াত: ২৬৯)
৪৮. যারা আল্লাহর উপর ভরসা করে এবং নেক কাজ করে, তাদের জন্য আল্লাহ্র কাছে আছে আল্লাহর শান্তি ও নিরাপত্তা। – (সূরা আল-ফুরকান, আয়াত: ৭৪)
৪৯. যারা আল্লাহর উপর ভরসা করে এবং নেক কাজ করে, তাদের জন্য আল্লাহ্র কাছে আছে আল্লাহর সন্তুষ্টি। – (সূরা আল-বায়িনাহ, আয়াত: ৮)
৫০. যারা আল্লাহর উপর ভরসা করে এবং নেক কাজ করে, তাদের জন্য আল্লাহ্র কাছে আছে সবচেয়ে উত্তম জীবন। – (সূরা আন-নাহল, আয়াত: ৯৭)
ইসলামিক ক্যাপশন (Islamic Caption Bangla)
৫১. “আল্লাহ্ ছাড়া অন্য কোন মা’বুদ নেই, তিনি এক ও অদ্বিতীয়।” (সূরা আল-বাক্বারাহ: ১৬৩)
৫২. “তোমরা আমার কথা মেনে চলো, আমি তোমাদেরকে জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষা করব।” (সূরা আলে ইমরান: ১৩৫)
৫৩. “যে ব্যক্তি আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য করে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে, এবং যে অমান্য করে, সে চিরস্থায়ী জাহান্নামে থাকবে।” (সূরা আন-নিসা: ১৩)
৫৪. “তোমরা দান করো, আল্লাহ্ তোমাদেরকে দান করবেন।” (সূরা আন-নিসা: ৩৯)
৫৫. “তোমরা ধৈর্য ধরো, আল্লাহ্ তোমাদের ধৈর্যের প্রতিফল দেবেন।” (সূরা আল-আনফাল: ৪৬)
৫৫. “তোমরা ক্ষমা করো, তা হলে তোমাদের জন্য সবচেয়ে উত্তম।” (সূরা আশ-শূরা: ৩৭)
৫৬. “তোমরা সৎকর্ম করো, আল্লাহ্ সৎকর্মীদের ভালোবাসেন।” (সূরা আলে ইমরান: ১৩৪)
৫৭. “তোমরা পৃথিবীর জিনিসপত্রের প্রতি আসক্ত হয়ো না, কারণ পৃথিবীর জীবনের স্থায়িত্ব অল্প।” (সূরা আল-হাদীদ: ২০)
৫৮. “তোমরা আল্লাহ্কে ভয় করো এবং তাঁর রাসূলের সাথে সংযোগ স্থাপন করো।” (সূরা আল-ইমরান: ১০১)
৫৯. “যে ব্যক্তি আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলের বিরুদ্ধাচরণ করে, সে নিঃসন্দেহে স্পষ্ট পথভ্রষ্ট হয়েছে।” (সূরা আল-মুমতাহিনা: ৪)
৬০. “তোমরা সত্যবাদী হও, ন্যায়পরায়ণ হও, তা সে তোমাদের নিজেদের বিরুদ্ধে হলেও।” (সূরা আন-নিসা: ১৩৫)
৬১. “তোমরা অন্যের প্রতি অন্যায় করো না, তাহলে তোমাদের প্রতিও অন্যায় করা হবে না।” (সূরা আশ-শূরা: ৪০)
৬২. “তোমরা ভালো কাজের আদেশ করো এবং মন্দ কাজের নিষেধ করো।” (সূরা আলে ইমরান: ১১০)
৬৩. “তোমরা ঈমানদার ও ধৈর্যশীল হও, এবং একে অপরকে ধৈর্য ধরার উপদেশ দাও এবং একে অপরকে সাহায্য করো।” (সূরা আলে ইমরান: ১০২)
৬৪. “তোমরা ধৈর্য ধর, তোমাদের ধৈর্যের প্রতিদান জান্নাত।” (সূরা হুদ, আয়াত ১১৫)
৬৫. “নিজের মনকে পরিশুদ্ধ করুন, পৃথিবী স্বয়ং পরিশুদ্ধ হয়ে যাবে।” (হাদিস)
৬৬. “আল্লাহ্র কাছে সৎকাজই সবচেয়ে বেশি পছন্দনীয়।” (সূরা আল-ফজর: ২৭)
৬৭. “আল্লাহ্র কাছে জ্ঞানই সবচেয়ে মহান সম্পদ।” (হাদিস)
৬৮. “জ্ঞান অর্জন করা সবার জন্য ফরজ।” (হাদিস)
৬৯. “কষ্টের পরেই সুখ আসে।” (সূরা আন-নাশ্র: ৫-৬)
৭০. “আল্লাহ্র রাসূল (সাঃ) হলেন সর্বশ্রেষ্ঠ আদর্শ।” (সূরা আল-আহজাব: ২১)
৭১. “তোমরা সকলেই আদম সন্তান এবং আদম মাটি থেকে সৃষ্ট।” (সূরা আল-হুজুরাত: ১৩)
৭২. “সৎকাজের প্রতিযোগিতা করো।” (সূরা আল-মুমিনুন: ১১৪)
৭৩. “পৃথিবীতে নম্রতা দেখাও, জাহান্নাম থেকে বাঁচবে।” (হাদিস)
৭৪. “যে কাউকে সাহায্য করবে, আল্লাহ্/allah তাকে সাহায্য করবেন।” (হাদিস)
৭৫. “দান করো, তোমাদের সম্পদ বৃদ্ধি পাবে।” (সূরা আত-তাওবা: ১০৩)
৭৬. “সত্য কথা বলো, তা তোমাকে সমৃদ্ধ করবে।” (হাদিস)
৭৭. “অহংকার মুসলিমের শত্রু।” (হাদিস)
৭৮. “প্রতিটি আশীর্বাদের জন্য আল্লাহ্র শুকরিয়া আদায় করো।” (সূরা আন-নাহল: ৫৩)
৭৯. “সবাই ভুল করে, কিন্তু সবচেয়ে ভালো হলো সে, যে ভুল থেকে তাওবা করে।” (হাদিস)
৮০. “কষ্টের সময় আল্লাহ্কে স্মরণ করো।” (সূরা আল-বাক্বারাহ: ১৫২)
৮১. “জীবন একটি পরীক্ষা, সবর করো এবং আল্লাহ্র ভরসা করো।” (সূরা আল-বাক্বারাহ: ১৫৫)
৮২. “আল্লাহ্ তোমাদের সাথে রয়েছেন।” (সূরা আত-তাওবা: ৪০)
৮৩. “জান্নাতের পথ কঠিন, কিন্তু চেষ্টা করো।” (হাদিস)
৮৪. “তোমরা আল্লাহ্র জমিনে খলিফা, তোমাদের দায়িত্ব রয়েছে।” (সূরা আল-বাক্বারাহ: ৩০)
৮৫. “পরিবারকে ভালোবাসো এবং তাদের সাথে সদ্ব্যবহার করো।” (হাদিস)
৮৬. “নিজের মতামত রাখো, কিন্তু অপরের মতামতকেও সম্মান করো।” (সূরা আল-হুজুরাত: ১৩)
৮৭. “সবসময় আল্লাহ্র সন্তুষ্টির জন্য কাজ করো।” (সূরা আল-ফজর: ২৭)
ইসলামিক উক্তি (Islamic Ukti)
৮৮. “আল্লাহ্ ছাড়া অন্য কোন মা’বুদ নেই, তিনি এক ও অদ্বিতীয়।” (সূরা আল-বাক্বারাহ: ১৬৩)
৮৯. “তোমরা আমার কথা মেনে চলো, আমি তোমাদেরকে জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষা করব।” (সূরা আলে ইমরান: ১৩৫)
৯০. “যে ব্যক্তি আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য করে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে, এবং যে অমান্য করে, সে চিরস্থায়ী জাহান্নামে থাকবে।” (সূরা আন-নিসা: ১৩)
৯১. “তোমরা দান করো, আল্লাহ্ তোমাদেরকে দান করবেন।” (সূরা আন-নিসা: ৩৯)
৯২. “তোমরা ধৈর্য ধরো, আল্লাহ্ তোমাদের ধৈর্যের প্রতিফল দেবেন।” (সূরা আল-আনফাল: ৪৬)
৯৩. “তোমরা ক্ষমা করো, তা হলে তোমাদের জন্য সবচেয়ে উত্তম।” (সূরা আশ-শূরা: ৩৭)
৯৪. “তোমরা সৎকর্ম করো, আল্লাহ্ সৎকর্মীদের ভালোবাসেন।” (সূরা আলে ইমরান: ১৩৪)
৯৫. “তোমরা পৃথিবীর জিনিসপত্রের প্রতি আসক্ত হয়ো না, কারণ পৃথিবীর জীবনের স্থায়িত্ব অল্প।” (সূরা আল-হাদীদ: ২০)
৯৬. “আল্লাহ্ তোমাদের রব, তিনি ছাড়া অন্য কোন মা’বুদ নেই। তিনি সবকিছুর পরিবেষ্টিত।” (সূরা ত্বহা: ৯৮)
৯৭. “তোমরা আল্লাহ্কে ভয় করো এবং তাঁর রাসূলের সাথে সংযোগ স্থাপন করো।” (সূরা আল-ইমরান: ১০১)
৯৮. “যে ব্যক্তি আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলের বিরুদ্ধাচরণ করে, সে নিঃসন্দেহে স্পষ্ট পথভ্রষ্ট হয়েছে।” (সূরা আল-মুমতাহিনা: ৪)
৯৯. “তোমরা আল্লাহ্র রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না, কারণ নিরাশ হয় শুধুমাত্র কাফেররা।” (সূরা যুসুফ: ৮৭)
১০০. “তোমরা সত্যবাদী হও, ন্যায়পরায়ণ হও, তা সে তোমাদের নিজেদের বিরুদ্ধে হলেও।” (সূরা আন-নিসা: ১৩৫)
১০১. “তোমরা অন্যের প্রতি অন্যায় করো না, তাহলে তোমাদের প্রতিও অন্যায় করা হবে না।” (সূরা আশ-শূরা: ৪০)
১০২. “তোমরা ভালো কাজের আদেশ করো এবং মন্দ কাজের নিষেধ করো।” (সূরা আলে ইমরান: ১১০)
১০৩. “তোমরা ঈমানদার ও ধৈর্যশীল হও, এবং একে অপরকে ধৈর্য ধরার উপদেশ দাও এবং একে অপরকে সাহায্য করো।” (সূরা আলে ইমরান: ১০২)
১০৪. “নিজের মনকে পরিশুদ্ধ করুন, পৃথিবী স্বয়ং পরিশুদ্ধ হয়ে যাবে।” (হাদিস)
১০৫. “আল্লাহ্র কাছে সৎকাজই সবচেয়ে বেশি পছন্দনীয়।” (সূরা আল-ফজর: 27)
১০৬. “আল্লাহ্র কাছে জ্ঞানই সবচেয়ে মহান সম্পদ।” (হাদিস)
১০৭. “জ্ঞান অর্জন করা সবার জন্য ফরজ।” (হাদিস)
১০৮. “কষ্টের পরেই সুখ আসে।” (সূরা আন-নাশ্র: ৫-৬)
১০৯. “আল্লাহ্র রাসূল (সাঃ) হলেন সর্বশ্রেষ্ঠ আদর্শ।” (সূরা আল-আহজাব: ২১)
১১০. “তোমরা সকলেই আদম সন্তান এবং আদম মাটি থেকে সৃষ্ট।” (সূরা আল-হুজুরাত: ১৩)
১১২. “সৎকাজের প্রতিযোগিতা করো।” (সূরা আল-মুমিনুন: ১১৪)
১১৩. “পৃথিবীতে নম্রতা দেখাও, জাহান্নাম থেকে বাঁচবে।” (হাদিস)
১১৪. “যে কাউকে সাহায্য করবে, আল্লাহ্ তাকে সাহায্য করবেন।” (হাদিস)
১১৫. “দান করো, তোমাদের সম্পদ বৃদ্ধি পাবে।” (সূরা আত-তাওবা: ১০৩)
১১৬. “সত্য কথা বলো, তা তোমাকে সমৃদ্ধ করবে।” (হাদিস)
১১৭. “অহংকার মুসলিমের শত্রু।” (হাদিস)
১১৮. “প্রতিটি আশীর্বাদের জন্য আল্লাহ্র শুকরিয়া আদায় করো।” (সূরা আন-নাহল: ৫৩)
১১৯. “সবাই ভুল করে, কিন্তু সবচেয়ে ভালো হলো সে, যে ভুল থেকে তাওবা করে।” (হাদিস)
১২০. “কষ্টের সময় আল্লাহ্কে স্মরণ করো।” (সূরা আল-বাক্বারাহ: ১৫২)
১২১. “জীবন একটি পরীক্ষা, সবর করো এবং আল্লাহ্র ভরসা করো।” (সূরা আল-বাক্বারাহ: ১৫৫)
১২২. “আল্লাহ্ তোমাদের সাথে রয়েছেন।” (সূরা আত-তাওবা: ৪০)
১২৩. “জান্নাতের পথ কঠিন, কিন্তু চেষ্টা করো।” (হাদিস)
১২৪. “তোমরা আল্লাহ্র জমিনে খলিফা, তোমাদের দায়িত্ব রয়েছে।” (সূরা আল-বাক্বারাহ: ৩০)
১২৫. “পরিবারকে ভালোবাসো এবং তাদের সাথে সদ্ব্যবহার করো।” (হাদিস)
১২৬. “নিজের মতামত রাখো, কিন্তু অপরের মতামতকেও সম্মান করো।” (সূরা আল-হুজুরাত: ১৩)
১২৭. “সবসময় আল্লাহ্র সন্তুষ্টির জন্য কাজ করো।” (সূরা আল-ফজর: ২৭)
বিভিন্ন ধরনের উক্তি ও স্ট্যাটাস দেখতে ভিজিট করুন: captionall.com
ইসলামিক পোস্ট (Islamic Post Bangla)
১২৮. “আল্লাহ্ ছাড়া অন্য কোন মা’বুদ নেই, তিনি এক ও অদ্বিতীয়।” (সূরা আল-বাক্বারাহ: ১৬৩)
১২৯. “তোমরা আমার কথা মেনে চলো, আমি তোমাদেরকে জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষা করব।” (সূরা আলে ইমরান: ১৩৫)
১৩০. “যে ব্যক্তি আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য করে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে, এবং যে অমান্য করে, সে চিরস্থায়ী জাহান্নামে থাকবে।” (সূরা আন-নিসা: ১৩)
১৩১. “তোমরা দান করো, আল্লাহ্ তোমাদেরকে দান করবেন।” (সূরা আন-নিসা: ৩৯)
১৩২. “তোমরা ধৈর্য ধরো, আল্লাহ্ তোমাদের ধৈর্যের প্রতিফল দেবেন।” (সূরা আল-আনফাল: ৪৬)
১৩৩. “তোমরা ক্ষমা করো, তা হলে তোমাদের জন্য সবচেয়ে উত্তম।” (সূরা আশ-শূরা: ৩৭)
১৩৪. “তোমরা সৎকর্ম করো, আল্লাহ্ সৎকর্মীদের ভালোবাসেন।” (সূরা আলে ইমরান: ১৩৪)
১৩৫. “তোমরা পৃথিবীর জিনিসপত্রের প্রতি আসক্ত হয়ো না, কারণ পৃথিবীর জীবনের স্থায়িত্ব অল্প।” (সূরা আল-হাদীদ: ২০)
১৩৬. “আল্লাহ্ তোমাদের রব, তিনি ছাড়া অন্য কোন মা’বুদ নেই। তিনি সবকিছুর পরিবেষ্টিত।” (সূরা ত্বহা: ৯৮)
১৩৭. “তোমরা আল্লাহ্কে ভয় করো এবং তাঁর রাসূলের সাথে সংযোগ স্থাপন করো।” (সূরা আল-ইমরান: ১০১)
১৩৮. “যে ব্যক্তি আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলের বিরুদ্ধাচরণ করে, সে নিঃসন্দেহে স্পষ্ট পথভ্রষ্ট হয়েছে।” (সূরা আল-মুমতাহিনা: ৪)
১৩৯. “তোমরা আল্লাহ্র রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না, কারণ নিরাশ হয় শুধুমাত্র কাফেররা।” (সূরা যুসুফ: ৮৭)
১৪০. “তোমরা সত্যবাদী হও, ন্যায়পরায়ণ হও, তা সে তোমাদের নিজেদের বিরুদ্ধে হলেও।” (সূরা আন-নিসা: ১৩৫)
১৪১. “তোমরা অন্যের প্রতি অন্যায় করো না, তাহলে তোমাদের প্রতিও অন্যায় করা হবে না।” (সূরা আশ-শূরা: ৪০)
১৪২. “তোমরা ভালো কাজের আদেশ করো এবং মন্দ কাজের নিষেধ করো।” (সূরা আলে ইমরান: ১১০)
১৪৩. “তোমরা ঈমানদার ও ধৈর্যশীল হও, এবং একে অপরকে ধৈর্য ধরার উপদেশ দাও এবং একে অপরকে সাহায্য করো।” (সূরা আলে ইমরান: ১০২)
ইসলামিক স্ট্যাটাসের গুরুত্ব
আধুনিক যুগে, যখন প্রযুক্তি আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে, তখন ইসলামিক স্ট্যাটাস জ্ঞান ও শিক্ষার প্রচারের একটি কার্যকর মাধ্যম হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের মাধ্যমে শেয়ার করা এই ছোট্ট বার্তাগুলো কেবলমাত্র ধর্মীয় ভাবনার প্রকাশই করে না, বরং জীবনের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে দিক নির্দেশনাও প্রদান করে।
ইসলামিক স্ট্যাটাসের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করা যায় নিম্নলিখিতভাবে:
ধর্মীয় জ্ঞান বৃদ্ধি:
- হাদিস, কুরআনের আয়াত, এবং ধর্মীয় শিক্ষার বিভিন্ন দিক সম্পর্কে জানার মাধ্যম।
- নিয়মিত ইসলামিক স্ট্যাটাস পড়া মনে আধ্যাত্মিকতার সঞ্চার করে, ঈশ্বরের প্রতি ভালোবাসা ও ভয় বৃদ্ধি করে।
আধ্যাত্মিকতা বৃদ্ধি:
- নৈতিক মূল্যবোধের শিক্ষা প্রদান করে, সৎ, ন্যায়পরায়ণ, ও মানবিক জীবনযাপনের অনুপ্রেরণা যোগায়।
- সমাজের বিভিন্ন সমস্যা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করে এবং সমাধানের উপায় সম্পর্কে ধারণা দেয়।
- ইতিবাচক চিন্তাভাবনার বিকাশে সাহায্য করে, মানসিক প্রশান্তি ও স্থিতিশীলতা দান করে।
সামাজিক ও নৈতিক মূল্যবোধের বিকাশ:
- বিভিন্ন ধর্মীয় ব্যক্তিবর্গের বাণী ও উক্তি, জীবনযাপনের নীতি ও আদর্শ সম্পর্কে ধারণা দেয়।
- ইসলামিক শিক্ষার আলোকে জীবনে সফলতা ও মুক্তির পথ দেখায়।
উপসংহার
ইসলামিক স্ট্যাটাস কেবলমাত্র একটি বার্তা নয়, বরং জীবনকে ইসলামের আলোকে পরিচালিত করার এক মাধ্যম। নিয়মিত ইসলামিক স্ট্যাটাস পড়া ও ব্যবহারের মাধ্যমে আমরা আমাদের জীবনে আধ্যাত্মিকতা ও নৈতিকতার বিকাশ ঘটাতে পারি।
এই ইসলামিক স্ট্যাটাসের ছবিগুলো আপনি চাইলে আপনার ফেসবুক প্রোফাইলও ব্যবহার করতে পারেন। ইসলামিকস্ট্যাটাস শেয়ার করার মাধ্যমে আমরা অন্যদেরকেও জ্ঞান ও শিক্ষার আলোয় আলোকিত করতে পারি তাই আপনি চাইলে আমাদের এই পোস্টটি শেয়ার করতে পারেন।